অফিস ইন্টেরিয়র ডিজাইনের ৬টি টিপস:
১.ক্যাবিনেটের ব্যবহার করা:
সঠিক ক্যাবিনেট এবং স্টোরেজ সমাধান যেকোনো অফিসের জন্য অপরিহার্য। এই গৃহসজ্জার সামগ্রীগুলি কেবল অফিসটা কে সংগঠিত রাখা নয়, তবে পুরো কর্মক্ষেত্রকে বিশৃঙ্খল এবং অগোছালো হওয়া থেকে বিরত থাকতে সহায়তা করে৷
২. দেয়ালের পরিবর্তে ডিভাইডার ব্যবহার করা:
দেয়ালের পরিবর্তে ডিভাইডার ব্যবহার করে একটি সহযোগী কর্মক্ষেত্র তৈরি করে টীম মেম্বারদর উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করতে পারে। ডিভাইডার ব্যবহার করে একটি খোলা যোগাযোগ চ্যানেল বজায় রাখার সাথে কর্মীদেরে জন্য একটি ব্যক্তিগত স্পেস তৈরি করার সুবিধা প্রদান করে। এছাড়া দলের সদস্যদের মধ্যে সহজ পারসপারিক-ক্রিয়ার সুবিধা এবং দলগত কাজকে উৎসাহিত করে।
৩. ব্র্যান্ডের রঙ ব্যবহার করা:
আপনার ব্র্যান্ডের রঙগুলি সূক্ষ এবং কার্যকরভাবে আসবাবপত্রে, পেইন্ট অথবা আলংকারিক উপাদান হিসবে বেছে নেওয়ায় ব্র্যান্ডের পরিচয়কে শক্তিশালী করে তোলে এবং ভিজ্যুয়াল আগ্রহ তৈরি করে। এটি কর্মক্ষেত্রে ব্র্যান্ডের উপস্থিতি বাড়ায়, এবং কর্মচারীদের দৈনিক অভিজ্ঞতার একটি অংশ করে তোলে।
৪. টিমের ছবি ঝুলানো:
টিমের ছবি ঝুলিয়ে রাখা, বাছাই করা কর্মচারীদের অবদানকে স্বীকৃতি দেওয়া হলো প্রতিষ্ঠানে বন্ধুত্ব ও বিশ্বাসের পরিবেশকে প্রচার করার একটি চমৎকার উপায়। এটি কর্মীদের অনুপ্রাণিত করে, তাদের মনে করিয়ে দেয় যে তারা নিজেদের থেকে বড় কিছুর অংশ।
৫. কোম্পানির মিশন বিবৃতি দৃষ্যমান করা:
একটি বিশিষ্ট স্থানে আপনার কোম্পানির মিশন বিবৃতি প্রদর্শন করা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সারিবদ্ধতা বজায় রাখার জন্য একটি শক্তিশালী হাতিয়ার। সমস্ত কর্মচারীরা যে উদ্দেশ্য এবং উদ্দেশ্যগুলির দিকে কাজ করছে তার এটি একটি অন্যতম অনুস্মারক।
৬. গাছ-পালার উপস্থিতি:
অফিসের পরিবেশে ফুল এবং গাছপালার ব্যবহার করা অনেক সুবিধা নিয়ে আসে, যা নান্দনিক আবেদন এবং কর্মীদের উত্পাদনশীলতা উভয়ই বাড়ায়। গবেষণা দেখায় যে প্রকৃতির কাছাকাছি থাকা, এমনকি ঘরের ভিতর গাছ-পালার উপস্থিতি ও,মেজাজকে ভালো রাখতে এবং চাপের মাত্রা কমাতে পারে